সমীরণ রায়ঃ [২] আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, অসচেতনতার কারণে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) দ্বিতীয় পর্যায়ে সংক্রমণ বেশি করে শুরু হলে সরকার কঠিন সিদ্ধান্ত নেবে।
[৩] ওবায়দুল কাদের বলেন, করোনাভাইরাসের সংকটে প্রধানমন্ত্রী বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। ঠিক তেমনি বাজেট প্রণয়নের আগে দীর্ঘ সময় নিয়ে অংশীজনদের মতামত ও পরামর্শ নিয়েছেন। করোনা সংক্রমণের ক্রম অবনতিশীল এই পরিস্থিতিতে নতুন করে যেসব স্থানে লকডাউন করা হয়েছে, সেই সব এলাকার মানুষকে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলার আহ্বান জানাচ্ছি। এই সিদ্ধান্ত আপনার, আমার, আমাদের সবার কল্যাণেই নেয়া হয়েছে।
[৪] তিনি বলেন, যেসব এলাকা লকডাউনের আওতামুক্ত, আপনারা স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিস্থিতির যদি আরও অবনতি হয়, যদি আবার সেকেন্ড ওয়েব শুরু হয় তাহলে দেশের সব এলাকার জন্যই কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হবে সরকার। তাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।
[৫] আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, পরিস্থিতির আর অবনতি না ঘটিয়ে আসুন আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অক্ষরে অক্ষরে পালন করি। সবার সমন্বিত প্রয়াসে এই দুঃসময় কেটে যাবে। করোনা সংকট থেকে আমরা মুক্তি পাবো, এটাই প্রত্যাশা।
[৬] বুধবার মাস র্যাপিড ট্রানজিট {এমআরটি} লাইন ৫-এর নর্দার্ন রুটের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে নিজের বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।