টাইগারদের কোচ হতে আলোচনায় হেরাথ-সিডন্স

ড্যানিয়েল ভেট্টরির বিদায় অনেকটাই নিশ্চিত হয়েছিল। বাংলাদেশের স্পিন কোচ হিসেবে সব শেষ কাজ করেছেন তার নিজ দেশে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে। এরপর থেকেই খোঁজ শুরু হয় ভেট্টরির বিকল্পের। দেশের মাটিতে জানুয়ারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, এরপর শ্রীলঙ্কা টেস্ট সফরে দলের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করেন সোহেল ইসলাম। তবে দেশীয় এই কোচ পারিবারিক কারণে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ কাজ করতে পারেনি। এমনকি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আসন্ন সিরিজেও থাকবেন না। তাই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নতুন করে কোচ খুঁজতে শুরু করেন। এরই মধ্যে শোনা গেছে ভারত, পাকিস্তান কিংবা শ্রীলঙ্কা থেকে আসতে টাইগারদের ঘূর্ণী বোলিংয়ের গুরু হিসেবে আসতে পারেন কোচ।
এরমধ্যে লঙ্কান স্পিন গ্রেট রঙ্গনা হেরাথের নাম বেশ আলোচনায়। এ ছাড়াও বর্তমান ব্যাটিং কোচ জন লুইস লম্বা সময়ের জন্য দায়িত্ব না নিলে ফেরানো হতে পারে তামিম ইকবালদের সাবেক গুরু জেমি সিডন্সকে। কোচ নিয়ে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান বলেন, ‘স্পিন কোচ হিসেবে এশিয়া থেকে আসবে তিন জন। তার মধ্যে শ্রীলঙ্কান একজন আরেক জন ভারতের আর একজন পাকিস্তানের। আমরা চেষ্টা করছি কথা বলতে এবং হয়তোবা আমরা কয়েকদিনে মধ্যে তারা পৌছাবে। সেক্ষেত্রে আমরা দুই তিন দিনের মধ্যে সিনিয়র ক্রিকেটারদের পরামর্শটা নিই ওদের কথা বার্তা আমরা নিই কোচিং স্টাফ আছে, হেড কোচ আছে তাদের সঙ্গে আলোচনা করি আমরাও চিন্তা ভাবনা করি।’
অন্যদিকে জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন ইংলিশ কোচ জনলুইস। তবে তবে তার সঙ্গে বিসিবি দীর্ঘ দেয়াদে চুক্তি করেনি। তবে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও ২০২৩ ভারতে ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত লম্বা সময়ের জন্য একজন ব্যাটিং কোচ প্রয়োজন। যদি লুইস লম্বা সময়ের জন্য কাজ করতে রাজি না হন তাহলে বিসিবি হয়তো তার বিকল্প চিন্তা করবে। সেই তালিকাতে নাম রয়েছে বাংলাদেশ দলের সাবেক কোচ জেমি সিডন্সের। এ বিষয়ে আকরাম খান বলেন, ‘আমাদের ব্যাটিং কোচ এখনো জন লুইস আছে ওর ব্যাপারটা অনেকে আগ্রহ দেখাচ্ছে আবার অনেকে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। প্রথমে ওর সিদ্ধান্তটা আমরা নেব ওকে আমরা রাখব কি রাখব না। যদি আমরা না রাখি আমাদের দুই তিন জন শর্ট লিস্টেড আছে। এরমধ্যে এক জন আছেন যিনি আগেও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করেছেন। এটা মনে হয় আরও তিন চার দিন সময় লাগবে এর মধ্যেই আমরা ফাইনাল করে ফেলবো।’
অন্যদিকে রঙ্গনা হেরাথের চেয়ে বাংলাদেশের বোলারদের কাজে দেশি সোহলেন ইসলামই এগিয়ে। যে কারণে ক্রিকেটারদের মতামতের উপর গুরুত্ব দেয়া কথাও জানিয়েছেন আকরাম খান। তিনি বলেন, ‘এটা ( হেরাথ) কোনো কিছু এখনো নিশ্চিত হয় নি। পছন্দ অপছন্দের বিয়যটা প্লেয়ারদের মধ্যে রয়ে গেছে এখনো আমাদের কোনো কিছু নিশ্চিত হয় নি। সত্যি কথা বলতে কি স্পিন কোচের ব্যাপারে আমাদের সোহেলকেও অনেক প্লেয়ার চাচ্ছে। তাই আমরা সবকিছু বিচেনা করে এই সিদ্ধান্ত নেবো।’
এছাড়াও করোনা পরিস্থিতি এখনো বিশ্ব জুড়ে অতঙ্কের নাম। যে কারণে বিদেশি কোচদের নিয়োগ প্রক্রিয়াটা বেশ কঠিন। তবে বিসিবির আশা এই মাসেই জিম্বাবুয়ে সফরের আগে নতুন কোচ নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারে। আকরাম বলেন, ‘আমাদের কাছে যেহেতু সময় আছে আমরা আগেও বলেছি যে এই কোভিডের সময় কোচ নেওয়াটা কঠিন। তারপরও আমরা ইনশাআল্লাহ জিম্বাবুয়ে যাওয়ার আগে আমরা নেওয়ার চেষ্টা করবো যেহেতু জিম্বাবুযের পরপরই অস্ট্রেলিয়া আসবে এরপর ইংল্যান্ড আসবে নিউজিল্যান্ড আসবে তাই আমরা এখনই চেষ্টা করবো।’ সঙ্গে এবার কোচদের লম্বা সময়ের জন্যই নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান। তবে এখনই তারা কারো নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছেননা। আকরাম বলেন, ‘যেটা সমস্যা হয় কি আমরা আগে বলে দিলে যারা আগ্রহ দেখায় তারা আগ্রহ হারিয়ে ফেলে তাই আমাদের বলতে নিষেধ করা হয়েছে। আমরা বেশিরভাগ লং টার্ম চিন্তা করবো। তার মধ্যে কিছু ব্যাপার আছে। তালিকায় কিছু কোচ আছে যাদের আমরা ২-৩ টা সিরিজের জন্য নিয়ে দেখবো। যদি ভালো করে তবে আমরা কন্টিনিউ করবো।’ ড্যানিয়েল ভেট্টরির বিদায় অনেকটাই নিশ্চিত হয়েছিল। বাংলাদেশের স্পিন কোচ হিসেবে সব শেষ কাজ করেছেন তার নিজ দেশে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে। এরপর থেকেই খোঁজ শুরু হয় ভেট্টরির বিকল্পের। দেশের মাটিতে জানুয়ারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, এরপর শ্রীলঙ্কা টেস্ট সফরে দলের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করেন সোহেল ইসলাম। তবে দেশীয় এই কোচ পারিবারিক কারণে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ কাজ করতে পারেনি। এমনকি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আসন্ন সিরিজেও থাকবেন না। তাই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নতুন করে কোচ খুঁজতে শুরু করেন। এরই মধ্যে শোনা গেছে ভারত, পাকিস্তান কিংবা শ্রীলঙ্কা থেকে আসতে টাইগারদের ঘূর্ণী বোলিংয়ের গুরু হিসেবে আসতে পারেন কোচ।
এরমধ্যে লঙ্কান স্পিন গ্রেট রঙ্গনা হেরাথের নাম বেশ আলোচনায়। এ ছাড়াও বর্তমান ব্যাটিং কোচ জন লুইস লম্বা সময়ের জন্য দায়িত্ব না নিলে ফেরানো হতে পারে তামিম ইকবালদের সাবেক গুরু জেমি সিডন্সকে। কোচ নিয়ে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান বলেন, ‘স্পিন কোচ হিসেবে এশিয়া থেকে আসবে তিন জন। তার মধ্যে শ্রীলঙ্কান একজন আরেক জন ভারতের আর একজন পাকিস্তানের। আমরা চেষ্টা করছি কথা বলতে এবং হয়তোবা আমরা কয়েকদিনে মধ্যে তারা পৌছাবে। সেক্ষেত্রে আমরা দুই তিন দিনের মধ্যে সিনিয়র ক্রিকেটারদের পরামর্শটা নিই ওদের কথা বার্তা আমরা নিই কোচিং স্টাফ আছে, হেড কোচ আছে তাদের সঙ্গে আলোচনা করি আমরাও চিন্তা ভাবনা করি।’
অন্যদিকে জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন ইংলিশ কোচ জনলুইস। তবে তবে তার সঙ্গে বিসিবি দীর্ঘ দেয়াদে চুক্তি করেনি। তবে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও ২০২৩ ভারতে ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত লম্বা সময়ের জন্য একজন ব্যাটিং কোচ প্রয়োজন। যদি লুইস লম্বা সময়ের জন্য কাজ করতে রাজি না হন তাহলে বিসিবি হয়তো তার বিকল্প চিন্তা করবে। সেই তালিকাতে নাম রয়েছে বাংলাদেশ দলের সাবেক কোচ জেমি সিডন্সের। এ বিষয়ে আকরাম খান বলেন, ‘আমাদের ব্যাটিং কোচ এখনো জন লুইস আছে ওর ব্যাপারটা অনেকে আগ্রহ দেখাচ্ছে আবার অনেকে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। প্রথমে ওর সিদ্ধান্তটা আমরা নেব ওকে আমরা রাখব কি রাখব না। যদি আমরা না রাখি আমাদের দুই তিন জন শর্ট লিস্টেড আছে। এরমধ্যে এক জন আছেন যিনি আগেও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করেছেন। এটা মনে হয় আরও তিন চার দিন সময় লাগবে এর মধ্যেই আমরা ফাইনাল করে ফেলবো।’
অন্যদিকে রঙ্গনা হেরাথের চেয়ে বাংলাদেশের বোলারদের কাজে দেশি সোহলেন ইসলামই এগিয়ে। যে কারণে ক্রিকেটারদের মতামতের উপর গুরুত্ব দেয়া কথাও জানিয়েছেন আকরাম খান। তিনি বলেন, ‘এটা ( হেরাথ) কোনো কিছু এখনো নিশ্চিত হয় নি। পছন্দ অপছন্দের বিয়যটা প্লেয়ারদের মধ্যে রয়ে গেছে এখনো আমাদের কোনো কিছু নিশ্চিত হয় নি। সত্যি কথা বলতে কি স্পিন কোচের ব্যাপারে আমাদের সোহেলকেও অনেক প্লেয়ার চাচ্ছে। তাই আমরা সবকিছু বিচেনা করে এই সিদ্ধান্ত নেবো।’
এছাড়াও করোনা পরিস্থিতি এখনো বিশ্ব জুড়ে অতঙ্কের নাম। যে কারণে বিদেশি কোচদের নিয়োগ প্রক্রিয়াটা বেশ কঠিন। তবে বিসিবির আশা এই মাসেই জিম্বাবুয়ে সফরের আগে নতুন কোচ নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারে। আকরাম বলেন, ‘আমাদের কাছে যেহেতু সময় আছে আমরা আগেও বলেছি যে এই কোভিডের সময় কোচ নেওয়াটা কঠিন। তারপরও আমরা ইনশাআল্লাহ জিম্বাবুয়ে যাওয়ার আগে আমরা নেওয়ার চেষ্টা করবো যেহেতু জিম্বাবুযের পরপরই অস্ট্রেলিয়া আসবে এরপর ইংল্যান্ড আসবে নিউজিল্যান্ড আসবে তাই আমরা এখনই চেষ্টা করবো।’ সঙ্গে এবার কোচদের লম্বা সময়ের জন্যই নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান। তবে এখনই তারা কারো নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছেননা। আকরাম বলেন, ‘যেটা সমস্যা হয় কি আমরা আগে বলে দিলে যারা আগ্রহ দেখায় তারা আগ্রহ হারিয়ে ফেলে তাই আমাদের বলতে নিষেধ করা হয়েছে। আমরা বেশিরভাগ লং টার্ম চিন্তা করবো। তার মধ্যে কিছু ব্যাপার আছে। তালিকায় কিছু কোচ আছে যাদের আমরা ২-৩ টা সিরিজের জন্য নিয়ে দেখবো। যদি ভালো করে তবে আমরা কন্টিনিউ করবো।’

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *