রাশিদ রিয়াজ : [২] প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে বিজয়ী হন বা সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে যদি হেরে যান যা কল্পনা করা কার্যত অসম্ভব এবং যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে পুলিশী নির্যাতনের বিরুদ্ধে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে তাও ট্রাম্পের কারণে যে কোনো সময় অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে। সিএনএন
[৩] এসব রাজনৈতিক বাস্তবতার অর্থ হচ্ছে রিপাবলিকান পার্টির মধ্যে ‘পরবর্তী’ ট্রাম্প হওয়ার লড়াই চলছে যদিও ট্রাম্প নিজেকেই ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিবেচনা করছেন।
[৪] এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান সিনেটর টম কটন। যুক্তরাষ্ট্রে চলমান বিক্ষোভ দমনে সামরিক শক্তি ব্যবহারের আহবান জানিয়ে মিডিয়া ও উদারপন্থীদের মধ্যে তীব্র বিতর্ক শুরু করেন তিনি।
[৫] ৪০ বছর বয়সী জোশ হাওলি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অভিযোগের সমুচিত জবাব দিচ্ছেন। চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রকে আরো বেশি চাপে রাখতে উদ্বুদ্ধ করছেন তিনি। রিপাবলিকান রক্ষণশীলদের যথেষ্ট নজর কেড়েছেন তিনি।
[৬] ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের রাজনৈতিক ভাগ্য চিরতরে ট্রাম্পের সাথে আবদ্ধ হয়ে গেছেন। তিন বছরে ট্রাম্প প্রশাসন থেকে অনেকে বিদায় নিলেও পেন্স ট্রাম্পের কাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে অনুমোদনের অপেক্ষায় আছেন।
[৭] ট্রাম্পের দুটি সন্তানের মধ্যে ডন জুনিয়র রাজনৈতিক আগ্রহ নিয়ে বেশ কয়েকবার মন্তব্য করেছেন। তবে ইভানকাকে অবমূল্যায়ন করবেন না ট্রাম্প। ইভানকাই হোয়াইট হাউসে আসলে চাকরি করছেন।
[৮] ট্রাম্পের উত্তরাধিকারী হিসেবে ২০২৪ সালের রিপাবলিকান প্রাথমিক লড়াইয়ে রাজনীতিবিদরা একটু তাড়াতাড়ি বাছাইকৃত হয়ে উঠছেন।