নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে গোলাগুলির প্রতিবাদে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই পৌর মেয়র কাদের মির্জার আহ্বানে হরতালের সমর্থনে মিছিল চলাকালে পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে।
[৩] শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে হরতালের সমর্থনে মির্জা কাদেরের সমর্থিত নেতাকর্মি বসুরহাট বাজারের রুপালী চত্তর থেকে জমায়েত হয়ে মিছিল নিয়ে থানার সামনে গেলে পুলিশ তাদের ওপর লাঠিচার্জ করে।
[৪] মির্জা কাদেরের সমর্থকদের দাবি, সকালের দিকে পুলিশের মারমুখী আচরণ করে এসময় পুলিশের লাঠি চার্জে তাদের ৩০ জন নেতাকর্মি আহত হয় এবং কয়েকটি চেয়ার ভাংচুর করা হয়।
[১] ১৫ জানুয়ারির পর দেশে অক্সফোর্ডের করোনা টিকা পাওয়া যাবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ≣ ছবি ছাড়া পশু বিক্রির বিজ্ঞাপন গ্রহণ করবেন না ≣ [১] ফলনির্ধারণী ৬ গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে সবমিলিয়ে ট্রাম্পের চেয়ে মাত্র ২ লাখ ৭৬ হাজার ভোট বেশি পেয়েছেন বাইডেন
[৫] আহতরা হলেন- উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক গোলাম ছারওয়ার, বসুরহাট পৌরসভা ৯নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি রাজীব, পিচ্ছি মাসুদ, পৌরসভা ৪নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, যুবলীগ নেতা আরজু সহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মি সমর্থক।
[৬] অপরদিকে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোম্পানীগঞ্জে দু’জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়। এছাড়াও উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কোম্পানীগঞ্জে র্যাব, ডিবি ও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
[৭] কোম্পানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর জাহিদুল হক রনি জানান, সকালে কাদের মির্জা ওসি এবং পরিদর্শককে (তদন্ত) থানা থেকে বাহির করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে থানায় এসে, পুলিশের মুখের ওপর হাত নিয়ে অশ্লীল কথাবার্তা বলে। কাদের মির্জা পুলিশের সিনিয়র অফিসারদের সঙ্গে গায়ে পড়ে মারমুখী আচরণ করে বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করলে পুলিশ হট্রগোল সৃষ্টিকারী মির্জার সমর্থকদের ওপর লাঠিচার্জ করে।