ক্বারী মোঃ আবু জায়েদ খাঁন, সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ পৌরসভার জনগুরুত্বপ‚র্ণ একটি রাস্তার কালভার্টে মুখ বন্ধ করে বাথ রুমের সংযোগ ও মাটি ভরাট করে বাড়ি নির্মাণ করায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন কয়েকটি পরিবার। একই সঙ্গে ঘটছে পরিবেশ দুষণও।
জানা গেছে, পৌরসভার মীরগঞ্জ বাজার-চাচিয়া মীরগঞ্জ রোডের বালাপাড়া জামে মসজিদের উত্তর পাশে রিং কালভার্ট দিয়ে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের ফলে অতিরিক্ত পানির চাপে রাস্তাটি প্রতি বছরই ভেঙে জন ভোগান্তির সৃষ্টি হতো। বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) প্রায় দুই দশক আগে জনগুরুত্বপ‚র্ণ রাস্তাটির এ স্থানে একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণ করে। এতে পথচারীদের দুর্ভোগ কমার পাশাপাশি পানি নিষ্কাশনের পথও সুগম হয়। কিন্তু কয়েক বছর আগে স্থানীয় মৃত বেলাল মিয়ার ছোট ছেলে সাজু মিয়া বক্স কালভার্টের সম্মুখ ভাগ ইট দিয়ে বন্ধ ও মাটি ভরাট করে বাড়ি নির্মাণ করে। গত কয়েক বছর ধরে কালভার্টটির সঙ্গে কাঁচা টয়লেট হিসেবে ব্যবহার করে আসলেও বর্তমানে কালভার্টটি বাথ রুমের হাউজ হিসেবেও ব্যবহার করছেন তিনি। এতে সামনের লেকের পানি ও পরিবেশ দ‚ষণসহ জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। বছরের যে কোন সময়ে সামান্য বৃষ্টিতেও ‘প্রতিদিনের সংবাদ’ প্রতিনিধির বাড়ি যেন পুকুরের আকৃতি ধারণ করে। এতে যাতায়াতসহ নানামুখী সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া বাড়িটি প্রধান রাস্তা সংলগ্ন হওয়ায় অন্যান্য বাড়ির শিশুরাও উঠানে খেলাধুলা করে। ফলে ওই শিশুদের নিয়ে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। স্থানীয় কাউন্সিলরকে কালভার্টে মুখ ও পানি নিষ্কাশনের পথ ভরাট করার বিষয়টি জানানো হলে তিনি বাড়ির মালিক সাজু মিয়াকে কালভার্টের মুখ খুলে দিতে বললেও তিনি রাজি হননি। এমনকি কালভার্টের মুখ দিয়ে পাইপ বসাতেও তিনি বাধা প্রদান করেন। পরে কাউন্সিলর বিকল্প দিক দিয়ে একটি ৪ ইঞ্চি পাইপ সংযোগের ব্যবস্থা করেন। ওই পাইপ দিয়ে পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় জলাবদ্ধতা যেন সারা বছরের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কথা হয় সাজু মিয়ার ভাই স্বাধীন মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কাউন্সিলর পদক্ষেপ নিলে আমি উপস্থিত থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করে দিব। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর সামিউল ইসলাম বলেন, ‘আমি জলাবদ্ধতা লেগে থাকার বিষয়টি জানি। খুব দ্রæততম সময়ের মধ্যে সমাধান করে দেব।’
ক্বারী মোঃ আবু জায়েদ খাঁন, সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ পৌরসভার জনগুরুত্বপ‚র্ণ একটি রাস্তার কালভার্টে মুখ বন্ধ করে বাথ রুমের সংযোগ ও মাটি ভরাট করে বাড়ি নির্মাণ করায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন কয়েকটি পরিবার। একই সঙ্গে ঘটছে পরিবেশ দুষণও।
জানা গেছে, পৌরসভার মীরগঞ্জ বাজার-চাচিয়া মীরগঞ্জ রোডের বালাপাড়া জামে মসজিদের উত্তর পাশে রিং কালভার্ট দিয়ে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের ফলে অতিরিক্ত পানির চাপে রাস্তাটি প্রতি বছরই ভেঙে জন ভোগান্তির সৃষ্টি হতো। বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) প্রায় দুই দশক আগে জনগুরুত্বপ‚র্ণ রাস্তাটির এ স্থানে একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণ করে। এতে পথচারীদের দুর্ভোগ কমার পাশাপাশি পানি নিষ্কাশনের পথও সুগম হয়। কিন্তু কয়েক বছর আগে স্থানীয় মৃত বেলাল মিয়ার ছোট ছেলে সাজু মিয়া বক্স কালভার্টের সম্মুখ ভাগ ইট দিয়ে বন্ধ ও মাটি ভরাট করে বাড়ি নির্মাণ করে। গত কয়েক বছর ধরে কালভার্টটির সঙ্গে কাঁচা টয়লেট হিসেবে ব্যবহার করে আসলেও বর্তমানে কালভার্টটি বাথ রুমের হাউজ হিসেবেও ব্যবহার করছেন তিনি। এতে সামনের লেকের পানি ও পরিবেশ দ‚ষণসহ জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। বছরের যে কোন সময়ে সামান্য বৃষ্টিতেও ‘প্রতিদিনের সংবাদ’ প্রতিনিধির বাড়ি যেন পুকুরের আকৃতি ধারণ করে। এতে যাতায়াতসহ নানামুখী সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া বাড়িটি প্রধান রাস্তা সংলগ্ন হওয়ায় অন্যান্য বাড়ির শিশুরাও উঠানে খেলাধুলা করে। ফলে ওই শিশুদের নিয়ে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। স্থানীয় কাউন্সিলরকে কালভার্টে মুখ ও পানি নিষ্কাশনের পথ ভরাট করার বিষয়টি জানানো হলে তিনি বাড়ির মালিক সাজু মিয়াকে কালভার্টের মুখ খুলে দিতে বললেও তিনি রাজি হননি। এমনকি কালভার্টের মুখ দিয়ে পাইপ বসাতেও তিনি বাধা প্রদান করেন। পরে কাউন্সিলর বিকল্প দিক দিয়ে একটি ৪ ইঞ্চি পাইপ সংযোগের ব্যবস্থা করেন। ওই পাইপ দিয়ে পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় জলাবদ্ধতা যেন সারা বছরের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কথা হয় সাজু মিয়ার ভাই স্বাধীন মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কাউন্সিলর পদক্ষেপ নিলে আমি উপস্থিত থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করে দিব। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর সামিউল ইসলাম বলেন, ‘আমি জলাবদ্ধতা লেগে থাকার বিষয়টি জানি। খুব দ্রæততম সময়ের মধ্যে সমাধান করে দেব।’