জাতিসংঘকে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিরুদ্ধে যখন তখন যেসব হুমকি ও নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছে তা মোকাবেলার জন্য ইরান, রাশিয়া, চীনসহ ১৬টি দেশ জোটবদ্ধ হচ্ছে। এ জোটে আরো আছে সিরিয়া, ফিলিস্তিন, উত্তর কোরিয়া, ভেনিজুয়েলা এবং কিউবা। প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেশ হিসেবে থাকছে আলজেরিয়া, অ্যাঙ্গোলা, বেলারুশ, বলিভিয়া, ক্যাম্বোডিয়া, ইরিত্রিয়া, লাওস, নিকারাগুয়া সেইন্ট ভিনসেন্ট এবং গ্রেনাডিন্স দ্বীপপুঞ্জ। প্রেসটিভি
[৩] রয়টার্স বলছে মার্কিন-বিরোধী এসব দেশ মনে করে বহু পাক্ষিকতাবাদের বিরুদ্ধে নজিরবিহীনভাবে যুক্তরাষ্ট্র আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে এবং দেশটি শাস্তিমূলক পদক্ষেপ হিসেবে বিভিন্ন দেশের ওপর জোর করে নিষেধাজ্ঞা চাপাচ্ছে, কখনো কখনো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে যা একাধিপত্যবাদের চূড়ান্ত লক্ষণ। যুক্তরাষ্ট্রের কারণে আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে বলেও দেশগুলো মনে করে।
[৪] জোট গঠনে সিদ্ধান্ত নেওয়া দেশগুলোর প্রায় সবাই মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছে। শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচি অব্যাহত রাখার পরও ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে আমেরিকা। এছাড়া, প্রযুক্তিগত দ্বন্দ্বের কারণে চীনের বিরুদ্ধে এবং ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার সঙ্গে একীভূত করার জন্য মস্কোর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ওয়াশিংটন।
[১] স্বাস্থ্যবিধি মেনে আয়ের প্রধান উৎস প্রিমিয়ার লিগ শুরুর দাবি ক্রিকেটারদের ≣ ভারতীয় শিক্ষার্থীদের বের করে দিলো কানাডা (ভিডিও) ≣ [১] পুলিশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে শুদ্ধি অভিযান চলছে: আইজিপি
[৫] এদিকে ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইসমাইল কায়ানি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে বিশ্ববাসীর সামনে নিজের সন্ত্রাসী চেহারা উন্মোচনা করে দিয়েছে। আমরা অপরাধী যুক্তরাষ্ট্রের হাড়গোড় ভেঙে ফেলব এবং ওই শব্দ সময়মতো মানুষের কানে পৌঁছাবে।
[৬] কায়ানি ফিলিস্তিন ও ইয়েমেনি যোদ্ধাদের প্রতিরোধ সংগ্রামের প্রশংসা করে বলেন, ইয়েমেনের সাহসী যোদ্ধারা খালি হাতে ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করে সৌদি সরকারের বিরুদ্ধে হামলা চালাচ্ছে। ইসরায়েলের কাছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি থাকা সত্ত্বেও নিরাপদে থাকার জন্য দেশটি সীমান্তে এক মিটার চওড়া ও ছয় মিটার উঁচু প্রাচীর তৈরি করছে।