অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার চক্রের অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন- দুদক। দুদক অনুসন্ধান দলের সবশেষ তথ্যমতে পিকে হালদার চক্রের আত্মসাৎ করা মোট টাকার পরিমান ১৫ হাজার কোটিরও বেশি। এর বড় একটি অংশ পাচার করা হয়েছে বিদেশে।
[৩] ২০১৬-১৭ সাল থেকেই আর্থিক খাতে গুঞ্জন চলছিল পিকে হালদার চক্র বিশাল অঙ্কের টাকা লোপাট করেছে। ২০১৯ সালে দুদক এ নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে। প্রথম অবস্থায় ২ হাজার কোটি টাকা লোপাটের তথ্য পায় তারা। এরপর টাকার পরিমাণ বেড়ে দাড়ায় ৩ হাজার ৬শ’ কোটিতে।
[৪] দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান জানান, লোপাট অর্থের বেশিরভাগ অংশ বিদেশে পাচার হয়েছে। কত টাকা পাচার হয়েছে তা অধিকতর তদন্তে বেরিয়ে আসবে।
টাকা ব্যাংকে নয়, নিজের কাছে রাখছে মানুষ ≣ [১] প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে স্থগিত হলো বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমস ≣ চার বছর পর বিয়ের খবর জানালেন নাবিলা
[৫] ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অর্থপাচার বিরোধী সংস্থা আনকাকের সদস্য হওয়ায় পাচারকৃত অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। ব্যক্তির নাম পরিচয় আমলে না নিয়ে কেবল অপরাধ বিবেচনায় তদন্ত করলে পিকে হালদার চক্রের অর্থ কেলেঙ্কারির প্রকৃত চিত্র বেরিয়ে আসবে। ভবিষ্যতে দুর্নীতিবাজদের রুখতে এটি হতে পারে একটি বড় দৃষ্টান্ত ।