দেবদুলাল মুন্না : [২] খাত তিনটি হচ্ছে,ইকো সিস্টেম গড়ে তোলা, অর্থনৈতিক সব ধরণের তথ্য ডাটাব্যাংকে ডিজিটাল সংরক্ষণ ও কৃষকের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহারে তাদের ক্ষমতায়ন।
[৩] বুধবার রাতে বাংলাদেশের আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে ওয়েব বৈঠকে এই আগ্রহ প্রকাশ করেন জাতিসংঘের টেকনলোজি ব্যাংকের (স্বল্পন্নোত দেশ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক জশুয়া সেটিপা।
[৪] প্রতিমন্ত্রী গতকাল বৃহস্পতিবার জানান, জতিসংঘ টেক ব্যাংকের প্রস্তাব অনুযায়ী এসব প্রস্তাব বাস্তবায়নের সকল অবকাঠামো প্রায় প্রস্তুত।
[৫] তিনি বলেন, ইতোমধ্যেই চুয়েট ও কুয়েটে বিজনেস ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। এটা ইন্ড্রাস্ট্রি সংশ্লিষ্ট উদ্ভাবক এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেতুবন্ধনে অবদান রাখা যাবে। এই হাব গুলোতে ৪র্থ শিল্পবিপ্লবে কাটিং এজ প্রযুক্তির জন্য বিশেষায়িত ল্যাব স্থাপন করা যেতে পারে। আমি চাই এই ইনোভেশন সেন্টারটি জাতিসংঘের টেকনলোজি পার্কের সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে হোক।
[৬] তিনি বলেন, স¤প্রতি আমরা স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিঃ নামে একটি কোম্পানি গড়ে তুলেছি। সেখান থেকে আমরা প্রস্তাবিত ‘অ্যাকসেস টু ফাইন্যান্স’ এর অধীনে স্টার্টআপদের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ দিতে পারবো। প্রযুক্তি পণ্যের গবেষণা ও উন্নয়ন কাজ চালাতে পারবো। কোভিড সময়ে আমরা এখান থেকেই ‘ক্রাউড ফান্ডিং প্লাটফর্ম’ তৈরি করেছি।
[৭] বৈঠক সঞ্চালনা করেন স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য জাতিসংঘের ‘টেকনোলজি ব্যাংক’ প্রোগ্রামের ভাইস চেয়ারপারসন সোনিয়া বশির কবির।