স্থানীয় সময় সোমবার মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট এই কর ছাড়পত্র প্রকাশ করার নির্দেশ দেয়। তবে ট্রাম্পের এই করছাড়পত্র জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে না। শুধুমাত্র তদন্তের খাতিরে এটি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এর মাধ্যমে তদন্ত কর্মকর্তারা ট্রাম্পের আর্থিক কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে পারবেন যা গোপন রাখার জন্য ট্রাম্প দীর্ঘদিন যাবত চেষ্টা করেছেন। টাইমস,সিএনএন,গার্ডিয়ান
[৩]ট্রাম্প এই রায়কে ‘রাজনৈতিক শাস্তি’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, ডেমোক্রেট শাসিত নিউইয়র্কে ডেমোক্রেট প্রভাবের খাতিরে এই রায় দেয়া হয়েছে।
[৪]এর আগে নিউইয়র্ক টাইমসের অনুসন্ধানে উঠে আসে, ট্রাম্প প্রেসিডেন্সির প্রথম এক বছরে মাত্র ৭৫০ ডলার কর হিসেবে দিয়েছেন এবং এর পূর্বের ১৫ বছরের মধ্যে ১০ বছর কোনো আয় করই দেন নি। অথচ ২০১০ সালে ট্যাক্স রিফান্ড হিসেবে দাবী করেছিলেন ৭২.৯ মিলিয়ন ডলার। তদন্তে আরো উঠে আসে, আয়কর বিবরণীতে ব্যবসায়িক পরামর্শদাতার ব্যয় হিসেবে তিনি ২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেখিয়েছেন, যা কি না ২০১০ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তার কন্যা ইভানকা ট্রাম্পকে দেয়া হয়েছে। ইভানকা ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের বেতনভূক্ত কর্মী হিসেবে এই বেতন নিয়েছেন। ট্রাম্পের আর্থিক কেলেঙ্কারি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারনাল রেভিনিউ সার্ভিস তদন্ত করছে। যদি তদন্ত তার বিরুদ্ধে যায় তবে তাকে শাস্তি এবং ক্ষয়ক্ষতি বাবদ ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি প্রদান করতে হবে।
[১] মালীতে গুপ্ত হামলায় ৫ সেনা নিহত, আহত ৫ ≣ [১] কালিয়াকৈরে শ্রমিক আন্দোলনের ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার-৭ ≣ [১] সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় ইসরায়েলে গোঁড়া ইহুদি অধ্যুষিত একটি শহরকে লকডাউন করা হয়েছে
[৫]গত ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউস ছাড়ার পর থেকেই ট্রাম্প প্রেসিডেন্সির আইনী সুরক্ষা হারিয়েছেন। এখন কয়েকটি ইস্যুতে মামলার দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাকে। ম্যানহাটনের অ্যাটর্নী লেটিটিয়া জেমস ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের কর নিয়ে তদন্ত করছেন। জর্জিয়ার প্রসিকিউটররা নির্বাচনের ফলাফল উল্টে দিতে স্থানীয় রিপাবলিকান কর্মকর্তাদের ওপর ট্রাম্পের চাপ প্রয়োগের বিষয়টি তদন্ত করছেন। এছাড়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে গত ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটলে সহিংসতা উস্কে দেয়ার অভিযোগেও মামলা দায়ের করা হয়েছে।