জাতীয় স্বার্থে পুকুর-খালসহ প্রাকৃতিক জলাধার ভরাটে লাগবে পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন

জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থার আওতাধীন প্রাকৃতিক জলাশয় ও পুকুর বাধ্যতামূলকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে এবং উন্নয়ন পরিকল্পনায় যেকোনো ভরাট কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না।

[৩] পাহাড় কাটা বন্ধেও অনুমতি লাগবে, অবৈধ পাহাড় কাটার জন্য দ্রুতবিচার ট্রাইবুনাল গঠন করা যেতে পারে বলেও জানান মন্ত্রী। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে পরিবেশবান্ধব ইনসিনারেটর, ইটিপি স্থাপন করতে হবে। তিনি বলেন, ছিদ্রযুক্ত ইট তৈরি এবং বিভিন্ন ধরনের বণ্টক উৎপাদন ও ব্যবহার ধাপে ধাপে বাধ্যতামূলক করতে হবে।

[৪] বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন- বাপার প্রকৌশলী ইকবাল হাবিব বলেন, জলাধার রক্ষায় ভরাট বন্ধে শুধু অনুমতি দিয়ে এই অপরাধ বন্ধ করা যাবে না। প্রকৃত কারণ হচ্ছে দেশের জলাশয় রক্ষায় কোনো একক কর্তৃপক্ষ নেই। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ এসব সংরক্ষণের দায়িত্ব পেলেও আইনী কোনো অভিভাবকত্ব না থাকায় সুযোগ সন্ধানীরা দখলদারিত্ব বজায় রাখে।
[১] রাজশাহীতে পেয়াজ ভর্তি ট্রাক থেকে ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৩ ≣ [১] ঘটা করে পরিচারিকার জন্মদিন পালন করলেন আলিয়া ≣ ৭১ টিভির সাংবাদিকের উপর হামলা, খুলনা-যশোর সড়ক অবরোধ

[৫] শহরের জলাশয় রক্ষায় আইনি অভিভাবকত্ব একক কর্তৃপক্ষের হাতে না থাকলে জলাশয় রক্ষা হবে না।

[৬] ১৯৮৫ সালে মৎস্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় মোট পুকুর ছিল দুই হাজারের মতো। রাজধানীর সীমানা বাড়লেও বর্তমানে মাত্র ২৪১টি পুকুর আছে। বিআইপি প্রতিবেদন বলছে ২০১০ এ মূল ঢাকা শহরে জলাভূমি ছিল ৯ হাজার ৫৫৬ একর। ২০১৯ সালে এটি কমেছে ছয় হাজার ৭৩ একর। ৯ বছরে ভরাট হয়েছে মোট জলাভূমির ৩৬ শতাংশ।

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *