মার্কিন বহুজাতিক ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠান ফাইজারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আলবার্ট বোরলা বলেছেন, আগামী বছর নাগাদ করোনাভাইরাসের মুখে খাওয়ার ওষুধ প্রস্তুত হয়ে যেতে পারে। তাদের কোম্পানি দুই ধরনের এন্টিভাইরাল ওষুধ নিয়ে কাজ করছে বলেও জানান তিনি। এর একটি মুখে খাওয়ার এবং অপরটি ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রয়োগযোগ্য।
মঙ্গলবার সম্প্রচার সিএনবিসি’র সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে আলবার্ট বোরলা জানান, তারা মুখে খাওয়ার ওষুধটির ওপরই বিশেষ জোর দিচ্ছেন। কারণ হিসেবে তিনি বলেন এই ধরনের ওষুধের বিশেষ কিছু সুবিধা রয়েছে। যার অন্যতম হলো চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যাওয়ার দরকার পড়বে না। সব কিছু ঠিকঠাকভাবে চললে এবং নিয়ন্ত্রকদের অনুমোদন পাওয়া গেলে আগামী বছর নাগাদ এই ধরনের ওষুধ বাজারে পাওয়া যাবে বলেও জানান তিনি।
করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে বর্তমানে একমাত্র যে ওষুধটি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে তা হচ্ছে রেমডেসিভর। জিলিয়েড সাইন্স উদ্ভাবিত ওষুধটি গত বছরের অক্টোবরে অনুমোদন দেয় যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ)।
[১]তিন তালাক প্রথা বন্ধ প্রসঙ্গে মমতার বিরুদ্ধে মোদির তোপ ≣ গন্ধ শুঁকেই মাদক বিস্ফোরক চিহ্নিত করবে কে-নাইন: এপিবিনের তত্ত্বাবধানে বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় ১৩ সদস্যের ডগ স্কোয়াড ≣ [১] মৃত সহিদা জীবিত হওয়ার আশায় নির্বাচন কমিশনের দরবারে
ফাইজারের প্রধান নির্বাহী জানিয়েছেন, তাদের উদ্ভাবিত হতে যাওয়া মুখে খাওয়ার ওষুধটি করোনাভাইরাসের নতুন ধরনগুলোর বিরুদ্ধেও কার্যকর হবে। আগামী গ্রীষ্মের মধ্যে ওষুধটি সবার হাতের নাগালে আসবে বলেও জানান তিনি।