কলকাতার মডেল বিদিশা দে মজুমদারের মৃত্যুরহস্য এখনও উন্মোচন হয়নি। শুধুই হতাশা নাকি সম্পর্কের টানাপোড়েন থেকে আত্মহত্যা এই প্রশ্নের উত্তর এখনও অজানা। ঠিক সেই সময়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জিনিউজ বিদিশার সুইসাইড নোটের কথা প্রকাশ করেছে।
[৩] আমার প্রফেশনাল লাইফে কাজ কমে গিয়েছিল। তাই আমার ইএমআই, ব্যক্তিগত খরচ, বাড়ি ভাড়া চালাতে অসুবিধা হচ্ছিল। আমি নিজের বাড়িতেও ভালো ছিলাম না। আমার পাশের বাড়ির ফ্যামিলি খুব ডিস্টার্ব করত। প্রতি মাসে আমি তিন থেকে চারটা শুট করতাম। তা দিয়ে আমার কিছু হতো না। কাউকে না জানিয়ে আমি ইভেন্ট করতাম। তা থেকেও আমার কিছু হতো না। আমি আত্মহত্যা করছি আর আমি সুইসাইড করেই হ্যাপি।
[৪] বুধবার সন্ধ্যায় নাগেরবাজার থানায় ফোন করেন বিদিশার এক বান্ধবী। এর পর ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।