ক্বারী মোঃ আবু জায়েদ খাঁন, সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ
অভিযোগ সুত্র জানা গেছে গাইবান্ধা জেলাধীন সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বজরা কঞ্চিবাড়ী মজিদিয়া দাখিল মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত সুপার সহিদুল ইসলাম ১৯৮৫ ইং সনে দাখিল ক্বারী শিক্ষক পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। ১৯৮৭ ইং সনে ফাজিল ও ১৯৯৩ কামিল সনদ অর্জন করেন তৎকালীন জামায়েত ইসলামী দলের সুন্দরগঞ্জ উপজেলার আমির জাতীয় সংসদ সদস্য কুখ্যাত রাজাকার মাওলানা আব্দুল আজিজের দানবিক দাপট ও স্বেচ্ছাচারীতা বিধান পরিপন্থী ভাবে সরকারী বেতন ভাতার সমুদয় অংশ উত্তেলন করেন উক্ত সময় সংসদ সদস্যের সহযোগিতায় দলীয় করণ জোরদার ও সংরক্ষনের ক্বারীনা শিক্ষক সহিদুল ইসলাম শিক্ষককে অসৎ উপায়ে সহ- সুপার পদে পদোন্নতি প্রদান করেন । ঐ শিক্ষক প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের জামায়েত ইসলামী দলের দুর্দ্ধষ প্রকৃতির লোক বটে ও তার বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৮ এ ফেব্রুয়ারী দোলয়ার হোসেন সাঈদির ফাসির রায়ের পর সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে জামাত শিরির ক্যাডারা খুন অগ্নি সংযোগ লুটতারাজ ছিনতাই ভাংচুর এমনকি প্রতিমা পর্যন্ত রক্ষা পায়নি এই সকল অপকর্মের পৃথক পৃথক ৩৪ মামলা দায়ের হয় অধিকাংশ মামলা গুলো বিজ্ঞ আদালতে চলমান রয়েছে। আর এই অরাজকতা ঘটনায় একাধিক মামলায় আসামী সহিদুল ইসলাম বর্তমানে নীতিমালা ও প্রজ্ঞাপিত মোতাবেক দাখিল ক্বারী শিক্ষক পদ বিলুপ্ত হওয়ায় জ্যৈষ্ঠার ভিত্তিতে যোগ্যতা অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শিক্ষক থাক্ াস্বত্তেও শূন্য ঘোষিত সুপার পদে পদোন্নতি প্রান্তির নিমিত্তে উক্ত বিতর্কিত শিক্ষক সহিদুল ইসলাম বর্নিত সনদসহ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অপসৃষ্ট এইদিকে তার সহযোগি ছাইদুর রহমান সহিদুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত সুপার হিসাবে দ্বায়িত দেন বোনাস ও বিল ভাতা দুই জনে স্বাক্ষর উত্তলিত হয় বলে মুঠোফোনে কথা হলে অকপটে শিকার করেন এর দৃটান্ত তদান্ত আইনগত ব্যবস্থা বিচার চেয়ে এলাকা বাসী মাদ্রসা শিক্ষা অধিদপ্তর ঢাকা সহ গত ২১/০৭/২০২০ ইং বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করা হয়।