রাজশাহীর বুধপাড়া, মেহেরচন্ডি, পবার হরিয়ান, বায়া, নওহাটা, কুখুণ্ডি, কাটাখালী, শ্যামপুর এলাকায় আমের গাছে আগাম মুকুল এসেছে।
[৩] রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শামছুল হক বলেন, জেলায় ১৭ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে আমের বাগান রয়েছে। গত বছর একই লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের কারণে তা অর্জন করা সম্ভব হয়নি।
[৪] আমচাষি আবের আলী জানায়, বাগানে ২৭টি আমের গাছ রয়েছে। এর মধ্যে ১৭-১৮টি গাছে আমের মুকুল এসেছে। সব গাছেই কীটনাশক দিচ্ছেন।
[১] করোনা উপসর্গ নিয়ে ইতালিতে আরো এক বাংলাদেশির মৃত্যু ≣ [১] ভারতে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত প্রায় ২৩ হাজার ≣ কিটো ডায়েট মানব শরীরে ভয়াবহতা ডেকে আনছে!
[৫] আবদুস সালাম জানান- তিনটা বাগান কিনেছি। নওহাটার বাগানে ভালো মুকুল এসেছে। বায়া ও খড়খড়ির বাগানে হালকা মুকুল এসেছে। নওহাটার বাগানে ভিটামিন ও গোধ হরমন জাতীয় কীটনাশক দিয়েছেন। যাতে করে মুকুলগুলো নষ্ট না হয়।
[৬] মুকুল পুরোপুরি ফুটলে ও গুটি বাধার পরে কিটনাশক ব্যবহার করতে কৃষকদের বলা হয়ে থাকে বলে জানান রাজশাহী কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শামসুল হক।
[৭] জেলায় সবচেয়ে বেশি লক্ষণ ভোগ আম চাষ হয়। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে খিরসাপাত আম। অন্যদিকে, রাজশাহী জেলায় সবচেয়ে বেশি আম চাষ হয়-চারঘাট ও বাঘায়। এই দুই উপজেলাতেই ৭০ শতাংশ আম চাষ হয়। বাকি ৩০ শতাংশ আম পুরো জেলায় চাষ হয়।
[৮] তিনি জানান, ভিটামিন, গ্রোথ হরমন দেয়ার দরকার নেই।