যুক্তরাষ্ট্র অভিমুখী মেক্সিকো সীমান্তে এসব মানুষের মধ্যে অনেক শিশুর সঙ্গে বাবা-মা বা আর কেউ নেই। মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন উদ্বাস্তুদের উদ্দেশে বললেন, তোমরা যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা কোর না। এবিসি’কে এক সাক্ষাৎকারে বাইডেন বলেন, ‘আমি একটা কথা উদ্বাস্তুদের স্পষ্ট করে বলতে চাই। তোমরা নিজেদের এলাকা ছেড়ে এখানে আসার চেষ্টা কোর না।’ বিবিসি/সিএনএন/আরটি
[৩] এর আগে অন্যদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসতে চাওয়া অভিবাসীর বিরুদ্ধে কড়া অবস্থান ছিল সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বাইডেন সেই কড়াকড়ি কিছুটা শিথিল করলে যুক্তরাষ্ট্রে আসতে চাইছে বহু সংখ্যক অনুপ্রবেশকারী। বাইডেন সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ২০১৯ এবং গত বছর অনেকে যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা করেছিল। বাইডেন বলেন, উদ্বাস্তুদের ধারণা, মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাদের আসতে বলেছেন। আমি স্পষ্ট জানিয়ে দিতে চাই, তাদের কেউ আসতে বলেনি।
[৪] ২০ জানুয়ারি শপথ নিয়েই বাইডেন ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি পরিবর্তন করেন। ট্রাম্পের আমলে মেক্সিকো সীমান্তে পাঁচিল দেওয়া হচ্ছিল। বাইডেন সেই কাজ বন্ধ করে দেন। দ্বিতীয়ত যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী ১ কোটি ১০ লাখ মানুষকে একসময় অনুপ্রবেশকারী বলে চিহ্নিত করা হয়েছিল। বাইডেন তাদের নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।
[১] প্রথমবারের মতো করোনায় মারা গেলেন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর দুই সদস্য ≣ সৈকতে রহস্যময় প্রাণী ≣ [১] করোনাভাইরাসের কারণে প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর স্থগিত
[৫] সোমবার রিপাবলিকান পার্টির কংগ্রেসম্যান কেভিন ম্যাকার্থি এবং তার কয়েকজন ঘনিষ্ট ব্যক্তি টেক্সাস সীমান্ত পরিদর্শন করেন। পরে তারা বলেন, বাইডেনের অভিবাসন নীতি সংকট সৃষ্টি করেছে।
[৬] যুক্তরাষ্ট্রে পাকাপাকি ভাবে থাকার ভিসা (গ্রিন কার্ড) দেওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। দু’মাসের জন্য সেই নির্দেশিকা জারি করা হয় যাতে বাদ রাখা হয় ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, উদ্যোক্তা সহ অনেক পেশাজীবী। ট্রাম্প ৬০ দিনের জন্য গ্রিন কার্ড দেওয়া বন্ধ রাখার কথা বললেও দু’মাস পরেই যে সেই দরজা ফের খুলবে, সেই নিশ্চয়তা দেননি। বাইডেন এই নিয়ম তুলে দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন।