গত ৬ জানুয়ারি মার্কিন ক্যাপিটলে সহিংসতায় উস্কানি দেয়ার অভিযোগে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার অভিশংসনের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে মার্কিন সিনেট। ট্রাম্প বলেছেন, তিনি সিনেটে সাক্ষ্য দিতে আসবেন না। সিএনএন/এপি
[৩]হাউসের ৬ সদস্যের ইমপিচমেন্ট কমিটি জানিয়েছে, শুনানিতে তারা ট্রাম্পের বিভিন্ন উস্কানিমূলক ভিডিওকে প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করবেন।
[৪]চার ঘণ্টার এই শুনানিতে অভিশংসন প্রক্রিয়া সাংবিধানিক কি না বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক ও ভোট হবে। স্থানীয় সময় বুধবার সিনেটের দুই পক্ষই নিজেদের বক্তব্য রাখার জন্য ১৬ঘণ্টা করে সময় পাবে।
[১] খুমেক হাসপাতালের আইসিইউ ভবনে করোনা ইউনিট ≣ [১] বিসিবিকে পিসিবির চিঠি, চলতি মৌসুমে বাংলাদেশের সঙ্গে টেস্ট খেলা সম্ভব নয় ≣ পাঁচ দিনের টেস্টের বিপক্ষে মুশফিকও, ইচ্ছে করে ৬-৭ দিন খেলতে
[৫]সোমবার সংক্ষিপ্ত ফাইলে ট্রাম্পের আইনজীবী এই বিচারিক প্রক্রিয়াকে ‘রাজনৈতিক থিয়েটার’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছেন, ‘দায়িত্ব ছাড়ার পর সাবেক প্রেসিডেন্টকে বিচারের আওতায় আনা সাংবিধানিকভাবে বিধিসম্মত নয়’। তবে ডেমোক্রেট দল এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।
[৬]ক্যাপিটলে দাঙ্গার এক সপ্তাহ পর মার্কিন ইতিহাসের প্রথম কোনো প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রতিনিধি পরিষদ কর্তৃক দুইবার অভিশংসিত হন ট্রাম্প। মঙ্গলবারের শুনানি হবে দায়িত্ব ছাড়ার পর এই প্রথমবারের মতো কোনো সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া।
[৭]৫০-৫০ আসনের সিনেটে ট্রাম্পকে অভিযুক্ত করতে হলে ডেমোক্রেটদের কমপক্ষে ১৭জন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতার সমর্থন প্রয়োজন হবে। ইতোমধ্যে ৪৫জন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা এই বিচারকে অসাংবিধানিক বলে ভোট দিয়েছেন।
[৮]সিনেটের শুনানি নিয়ে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জেন পাসাকি বলেছেন, বাইডেন এদিন প্রেসিডেন্সির কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন ও টিভিতে এই বিতর্ক দেখবেন না। তিনি এটি তার সিনেটের সাবেক সহকর্মীদের ওপরই ছেড়ে দিয়েছেন।
[৯]এবিসি নিউজ/আইপস এর সোমবারের সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৫৬ভাগ আমেরিকান মনে করছেন সিনেটের উচিত ট্রাম্পকে অভিশংসিত করে ভবিষ্যতে ওভাল অফিস থেকে দূরে রাখা।