পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে অন্তত ৬ মাস সময় প্রয়োজন। ডন নিউজ
[৩] তিনি বলেন, বেশ কিছু আসনের সীমানা চিহ্নিতকরণ, বিশেষ করে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে আসন সংখ্যা বাড়ানোয় সেখানে সীমানা চিহ্নিতকরণ একটি বড় সমস্যা। এটি খুবই সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
[৪] তিনি আরো বলেন, নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার ও প্রবাসী পাকিস্তানিদের ভোটাধিকার সংক্রান্ত আইনি জটিলতাও আছে যা সুরাহা করা প্রয়োজন।
[৫] জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, আইন অনুযায়ী ভোটারদের কাছে জলছাপযুক্ত ব্যালট পেপার সরবরাহ করতে হবে। এটি দেশে ছাপানো যায় না। তাই দেশের বাইরে থেকে ছাপিয়ে আনতে হবে। অবশ্য নির্বাচন কমিশন জলছাপের পরিবর্তে নিরাপত্তা চিহ্নযুক্ত ব্যালট পেপার সরবরাহের প্রস্তাব দিয়ে আইন সংশোধনের অনুরোধ জানিয়েছে।
[৬] ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২৯ মে বালুচিস্তানে স্থানীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এরপর, পাঞ্জাব, সিন্ধু ও ইসলামাবাদে স্থানীয় নির্বাচনের প্রক্রিয়া চলছে। নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, যদি জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতেই হয় তাহলে এসব স্থানীয় নির্বাচনের পরিকল্পনা বাদ দিতে হবে।