খাগড়াছড়ির, গুইমারা, মানিকছড়ি, ও পার্শবতী মহালছড়ি উপজেলায় আনারস চাষে প্রতিযোগিতা চলছে। পাহাড়ে উৎপাদিত হানিকুইন আনারস ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফেনী ও নোয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বাজারে আসতে শুরু করেছে।
[৩] মানিকছড়ি উপজেলার গভামারা এলাকার চাষী আবুল বাশার ও গুইমারা উপজেলার জালিয়াপাড়ার কামাল হোসেন জানান, অসময়ে আনারস চাষ লাভবান হওয়ায় তারা কাঠ ব্যবসা ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দুইজনে প্রায় ১০/১২ বিঘা জমিতে আনারস চাষ করেছেন।
[৪] গুইমারা উপজেলার পতাছড়া গ্রামের আনারস চাষী স্বপন চাকমা জানান, ৫০ হাজার আনারস চারা লাগিয়েছেন। এতে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তার বাগানের ৮ হাজার আনারস পিস প্রতি ২৫-৩০ টাকায় বিক্রি করেছেন। খরচ বাদে মৌসুমে ২ লাখ টাকা লাভের আশা করেন।
[১] ভারতের টিম হোটেলের কাছে ভেঙে পড়ল বিমান ≣ বান্দরবানে ১০ একরের নিষিদ্ধ পপি ক্ষেত ধ্বংস ≣ [১] নোবিপ্রবির অধীনে চালু হচ্ছে শেখ হাসিনা সমুদ্র ইন্সটিটিউট
[৫] খাগড়াছড়ি জেলা কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক মর্তুজা আলী বলেন, মাটি ও আবহাওয়া পরিবেশ অনুকূল হওয়ায় হানিকুইন জাতের এই আনারস চাষে ঝুকছেন কৃষকরা। তারা লাভবান হচ্ছে।