ডেস্ক রিপোর্ট: কুষ্টিয়ার মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন পদ্মার চরে কয়েক বছর ধরে শুরু হয়েছে নানা ধরনের ফসলের আবাদ। এতে নদী ভাঙনে সর্বস্ব হারানো মানুষগুলো আবার নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখছেন। সরকারি প্রণোদনাসহ তাদের সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ। ডিবিসি নিউজ
প্রায় দুই যুগ আগে পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়ে যায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের রামকৃষ্ণপুর আর চিলমারী ইউনিয়ন। এক সময় সেখানে চর জেগে ওঠে। তবে এসব চর মূল ভুখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন।
গেল কয়েব বছর ধরে বিস্তীর্ণ চরে শুরু হয়েছে নানান ফসলের আবাদ। গম, মশুর, ছোলা, ভুট্টা, মটর খেসারিসহ রবি ফসলে ছেয়ে গেছে পুরো চরের জমি। এতে নতুন করে আশার আলো দেখছেন চরের হাজার হাজার মানুষ।
ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে বেড়াতে এসে লাশ হলো শিশু আরিয়ান ≣ নরসিংদীর পলাশে কবরস্থান থেকে ৭টি কংকাল চুরি ≣ [১] চাঁদনী চক মার্কেটের জুতার দোকান ও গোডাউনে আগুন, ২০ লাখ টাকার ক্ষতি
দৌলতপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নূরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা উপজেলা কৃষি অফিস থেকে চরের কৃষকদের সরকারি প্রণোদনাসহ সব রকম সহযোগিতা করছি।’
কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, দুই ইউনিয়নের এসব চরে প্রায় ৯ হাজার হেক্টর জমি এবার আবাদের আওতায় আনা হয়েছে। এতে উৎপাদন হবে কয়েক কোটি টাকার ফসল।