বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক জানিয়েছে, টেক মাধ্যমটি মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্কিত সব ধরনের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করেছে। এই নিষেধাজ্ঞা ইনস্টাগ্রামেও কার্যকর হবে। সেই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্কিত সব ধরণের বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন ও ফেসবুক পেজ এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে। সিএনএ/নিক্কি এশিয়ান রিভিউ
[৩] ফেসবুকের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গত ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে সহিংসতা ও দমন-পীড়নের প্রেক্ষাপটে আমরা এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করেছি। আমরা মনে করি মিয়ানমার সেনাবাহিনীকে ফেসবুকে প্রবেশাধিকার দেয়া অনেক ঝুঁকিপূর্ণ হবে।’
[৪] সেনা অভ্যুত্থান ঘোষণা করার পর জান্তা সরকার ফেসবুক সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিয়ানমার থেকে প্রবেশ আটকে দেয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। গত এক সপ্তাহ ধরেই দেশটিতে রাতের বেলা ইন্টারনেট সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে নির্বিচারে গ্রেপ্তার ও হুমকির মাঝেই দেশটির ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ, ধর্মঘট অব্যাহত রেখেছেন। বৃহস্পতিবার ১৯তম দিনের মতো বিক্ষোভে ইয়াঙ্গুনসহ মিয়ানমারের অন্যান্য শহরে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে রাজপথে জড়ো হন বিক্ষোভকারীরা।
[১] বিশ্বে মার্কিন সেনা মোতায়েন পর্যালোচনা করছে পেন্টাগন ≣ [১] সেজে ওঠেছে কমলগঞ্জে মনিপুরী পাড়া ≣ [১] শাকিব খান করোনাভাইরাস নিয়ে যা বললেন
[৫]বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়া জানিয়েছে, মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের ইতি টানতে আসিয়ান সদস্যদেশগুলোর সঙ্গে কার্যকরী আলোচনা হয়েছে। এর আগে জি-৭ দেশগুলো মিয়ানমারে অভ্যুত্থানের তীব্র নিন্দা জানায়। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, কানাডা ও ইউরোপিয় ইউনিয়ন মিয়ানমার সেনবাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞারোপের ঘোষণা দিয়েছে।