[২] প্রতিনিয়ত কোভিড পরিস্থিতি যাচাই সাপেক্ষে কাবা শরীফে উমরা পালনের সুযোগ বৃদ্ধি করা হবে। আপাতত দিনে ৬ হাজার সৌদি নাগরিক উমরা পালনের সুযোগ পাবেন। এটি ধারণক্ষমতার ৩০ শতাংশ। অন্য দেশের নাগরিকরা আগামী ১ নভেম্বর থেকে কাবা শরীফে প্রবেশের অনুমতি পাবেন। নভেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০ হাজার হজযাত্রীকে উমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়া হবে।
[৩] কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের জন্যে নির্দেশ দেয়া হয়েছে উমরা পালনে আগতদের জন্যে। সৌদি আরবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় কোভিড পরিস্থিতির ওপর নজর রেখে সার্বিক বিষয় যাচাইবাছাই করে প্রয়োজনে উমরা পালনে সুযোগ বৃদ্ধি অথবা হ্রাসের সিদ্ধান্ত নেবেন। আরব নিউজ
[৪] দ্বিতীয় পর্যায়ে ৭৫ শতাংশ অর্থাৎ দিনে ১৫ হাজার এবং এরপর ১৮ অক্টোবর থেকে দিনে ৪০ হাজার মানুষ উমরা পালনের সুযোগ পাবেন। তৃতীয় পর্যায়ে অর্থাৎ পহেলা নভেম্বর থেকে দিনে পূর্ণ ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী ২০ হাজার (অন্য দেশের নাগরিক সহ} উমরা পালন করতে পারবেন এবং একই সঙ্গে ৬০ হাজার মানুষ কাবা শরীফে ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে পারবেন। চতুর্থ ধাপে কোভিডের পূর্বপর্যায়ে অর্থাৎ স্বাভাবিকভাবে কাবা শরীফে সবাই যেতে পারবেন। তবে উমরা পালনের জন্যে সবাইকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহ সৌদি হজ মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে ছাড়পত্র সংগ্রহ করতে হবে।
[১] ক্রিকেটার মিরাজের বাসায় চুরি, টাকা-অলংকার ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ জিনিস খোয়া গেছে ≣ দুই দিনের সফরে পাকিস্তান পৌঁছেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান ≣ আজ পহেলা মহররম; হিজরী নববর্ষ মুসলিম সংস্কৃতির এক অনন্য স্মারক
[৫] কোভিড মহামারির কারণে গত মার্চ থেকে কাবা শরীফ বন্ধ রাখা হয়। এবার হজ পালন হয়েছে প্রতীকীভাবে। দীর্ঘ ৬ মাস পর উমরাহ পালনের জন্য কাবার দরজা খুলতে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন কাবা শরীফ বন্ধ থাকায় আর্থিকভাবেও সৌদি সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রতিবছর হজ থেকে সৌদি সরকারের ১২’শ কোটি ডলার আয় হয়ে থাকে। কোভিডের কারণে মুসলিম দেশগুলোর লাখ লাখ মুসল্লী এবার হজের সুযোগ পাননি। তাদের জন্যে উমরা পালনের জন্যে কাবা শরীফ খুলে দেয়া এক সুখবর।
[৬] তবে প্রথমেই সৌদি আরব ছাড়া অন্য দেশের নাগরিকদের উমরাহ পালনের অনুমতি দেওয়া হবে না। প্রথম ধাপে শুধুমাত্র সৌদির নাগরিক ও বাসিন্দারা উমরা পালনের অনুমতি দিয়ে সার্বিক পরিস্থিতি যাচাই করা হবে। আগামী ৪ অক্টোবর থেকে প্রতিদিন সৌদির ৬ হাজার নাগরিক ও বাসিন্দা উমরাহ পালনের অনুমতি পাবেন। এরপর কোভিড প্রাদুর্ভাবের বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখা হবে। পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে ধীরে ধীরে অন্যদেশের নাগরিকদের উমরা পালনের সুযোগ দেয়া হবে।