রোববার (২ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন। যমুনা টিভি
[৩] তিনি বলেন, এটাও প্রমাণিত হয়েছে দেশের মানুষ দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি ও চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে চায়।
[৪] মির্জা ফখরুল বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার চিকিৎসার দাবিতে আমরা সারাদেশে গণঅনশন, দেশের ৩২টি জেলা ও মহানগরে সমাবেশ করেছি। এই সমাবেশগুলোতে জনগণের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উদ্বিগ্ন হয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী এবং সরকারের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা, প্রতিটি কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। বিভিন্ন পদ্ধতিতে কখনও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, কখনও দলীয় নেতাকর্মীদের দিয়ে আক্রমণ করে আন্দোলনকে দমন করার চেষ্টা করেছে। বাংলানিউজ
[৫] তিনি বলেন, সবচেয়ে ভয়াবহ যে কাজটি করেছিল হবিগঞ্জে, সেখানে ছাত্রদলের কয়েকজনের চোখ নষ্ট হয়ে গেছে। একইভাবে পটুয়াখালীতে হামলায় ৩৫জন আহত হয়েছে, নওগাঁয় সভা করতে দেয়নি। ফেনীতে ১৪৪ ধারার মধ্যে সমাবেশ হয়েছে এবং যশোরেও ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সভা হয়েছে। একইভাবে ঠাকুরগাঁওয়ে মঞ্চ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। পরে সভা হয়েছে।
[৬] তিনি বলেন, গাজীপুর, টাঙ্গাইলে গাড়ি বন্ধ করে দিয়ে নেতাকর্মী সমর্থকদের আসতে বাধা দেওয়া হয়েছে। সবশেষ সিরাজগঞ্জে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করা হয়েছে। সেখানে অসংখ্য মানুষকে হতাহতের মধ্যে দিয়ে সমাবেশ পণ্ড করতে চেয়েছিল। কিন্তু জনগণের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণের কারণে সমাবেশ সফল হয়েছে।