বাড়ির পাশেই অল্প কিছু যায়গা নিয়ে প্রথম বছর ফরিদপুর থেকে আপেল কুলের ৫০০পিছ চারা এনে চাষ শুরু করেন তিনি।
[৩] বন্যায় ক্ষতিগুস্ত হয়ে প্রথমবার লাভের মুখনা দেখলে ও হালছাড়েনি হাবিবুর পরের বছর দশ বিঘা যায়গা নিয়ে আবারও শুরু করেন পুরোদমে, তবে এবার বাম্পার ফলন হয়েছে, বাজারেও আপেল কুলের দাম ভালো পাওয়া যাচ্ছে, এবার বেশ লাভবান হবেন বলে আশা করছেন।
[৪] বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিন অনেক লোক আপেল কুল এর বাগান দেখাতে আসে বাগান দেখে কুল চাষে আগ্রহ প্রকাশ করে। হাবিবুর রহমানের বাগানে পর্যাপ্ত পরিমাণে কুল গাছের চারা রয়েছে। অপরদিকে, বেকারত্ব দূর করার জন্য যে কেউ কুল চাষ করতে পারে।
[৫] হাবিবুর রহমান, তরুন উদ্দোক্তা কৃষক, গতবছর বন্যায় ক্ষতি হলেও এবার ফলন ভালো হয়েছে, পাখিতে কিছু ক্ষতি করে, বৃষ্টি এলে স্পে করতে হয়। প্রতি বিঘা জমিতে তার খরচ হয় ৫০হাজার টাকা, বিঘা প্রতি বিক্রির নামে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা। দশবিঘা যায়গায় এবার তিন জাতের কুল (ফুল সুন্দরী, আপেল কুল,থাই কুল)
[৬] হাবিবুর রহমানের মত, কুশুরিয়া এলাকার কৃষক আলমগীরও ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন কুল চাষে। এদেরকে দেখে নতুন উদ্যোক্তারা উৎসাহিত হবে বলে আশা করছেন কৃষি কর্মকর্তা।