পালিয়ে বিয়ে করার ঘটনার পর স্বামীর বিরুদ্ধে নির্যাতন ও ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে থাকা এক মেয়েকে তার স্বামীর জিম্মায় দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। চাদঁপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালকে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
[৩] বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানিতে করেন শেখ আলী আহমেদ খোকন।
[৪] আলী আহমেদ খোকন সাংবাদিকদের জানান, চাদঁপুরের সেগুফতা ইয়াসমিন মেহজাবিন ও কামাল মজুমদার পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেন। এ ঘটনায় থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অপহরণ ও ধর্ষণের মামলা করে মেয়েটির মা। এ মামলায় ৬ মাস পরে মেয়ে ও ছেলেকে গ্রেফতার করে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। মেয়েকে তার মা নিজের জিম্মায় নেয়ার আবেদন করেন। এতে মেয়ে রাজি না হওয়ায় আদালত তাকে গাজীপুর শিশু কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেন। মেয়েটি শিশু কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর সময় ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল।
করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য বিএসএমএমইউতে দীর্ঘ লাইন ≣ শান্তি চাইলে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন, নইলে রাজপথে নামবো, হুঁশিয়ারি হাফিজ উদ্দীনের ≣ [১] ডেনমার্কের ট্রেড ইউনিয়নের কাছ থেকে সরকারের শিক্ষা নেওয়া উচিত: রিজভী
[৫] এরপর ছেলে হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে স্ত্রীকে নিজের জিম্মায় নিতে চাদঁপুরের আদালতে আবেদন করেন। তবে তা খরিজ হয়। বিষয়টি নিয়ে তারা হাইকোর্টে আসলে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের তত্ত্ববধায়ককে মেয়ে ও তার বাচ্চাসহ হাইকোর্টে হাজিরের নির্দেশ দেন। আজ আদালতে নবজাতকসহ মেয়েকে হাইকোর্টে উপস্থিত করা হয়।
[৬] ২০১৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বিয়ে করেন তারা। ওই ঘটনায় ২০১৯ সালের ৭ ডিসেম্বর মেহজাবিনের মা মামলা করেন।