ধনিয়া একটি অতি পরিচিত ও নিত্য প্রয়োজনীয় মসলা। পুষ্টিকর মসলার মধ্যে ধনিয়া অন্যতম। ধনিয়া আমাদের তরকারী রান্নার জন্য প্রযোজ্য। খুব কম সময়ের মধ্যে ধনিয়া উৎপাদন হয়ে থাকে।
[৩] এ ফসলের জন্য ধাধার চর ধনিয়া চাষের জন্যে খুবই উপযোগি। ধনিয়ার কচিপাতা ও ফুল ওই চরের অলংকার। এই মসলা ফুলের গন্ধে মাতোয়ারা করে তোলে চরের কৃষক ও ভ্রমণ পিপাসুদের। এ মসলা ফুল ও কচি পাতার ঘ্রাণে মুহিত করে প্রকৃতিকে।এ ফসলটি মূলত শীতকালীন রবি ফসল।
[৪] রবি ফসল হলেও বর্তমানে শীতকাল ও গ্রীষ্মকাল এর আবাদ হয়ে থাকে। বারোমাসই ধনিয়া চাষ করা যায়গা এ চরে। গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার দূর্গাপুর ইউনিয়নে শীতলক্ষ্যা নদীর বুকে বৃহত্তম কৃষি খামার ধাধার চরের কৃষকগণ ব্যাপকভাবে ধনিয়া চাষ করে থাকেন।
[১] চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা (উত্তর) বিভাগের অভিযানে ৭৫০০ পিস ইয়াবাসহ ০২ গ্রেফতার ≣ [১] দিনাজপুরের বিরলে বিপুল পরিমাণ নকল ইঞ্জিন মবিল উদ্ধার, ৪ ব্যবসায়ীকে অর্থদণ্ড ≣ [১] ভাসানচর পরিদর্শনে ৪০ সদস্যের রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল
[৫] এ বছরও বরি শস্য হিসেবে ব্যাপকভাবে এর আবাদ হয়েছে ধাধার চরে। অনেক লাভজনক ফসল মনে করেই কৃষকরা এর চাষাবাদ করে থাকেন বলে একাক কৃষক এ প্রতিনিধিকে জানান।
[৬] কৃষকরা জানান, এ চরের অনেক কৃষক ধনিয়ার কচিপাতা বাজারে বিক্রি করে প্রচুর অর্থ আয় করেন। ধনিয়ার কচিপাতার চাহিদাও প্রচুর । ধনিয়ার কচিপাতা রান্না করা খাবারের জন্য প্রযোজ্য তাছাড়া সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়।
[৭] আবার তরকারিতে সুগন্ধি মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ পাতার রয়েছে ব্যাপক পুষ্টিগুণ। শরীরের ত্বক সুস্থ ও সতেজ, নির্মল অবস্থায় রাখতে ধনে পাতার উপকারীতা রয়েছে ,ধনেপাতা রক্ত প্রবাহ থেকে ক্ষতিকর উপাদান গুলো দূর করে শরীরকে সুস্থ ও সতেজ নির্মল রাখতে সাহায্য করে। ধনে পাতায় রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও উপকারী খনিজ। এতে রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, লোহা ও ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে ও বলে জানা যায়। তাই ধাধার চরে থনিয়া চাষে ওই এলাকার কৃষকেরা বড়ই খুশী।
[৮] কৃষকের মাঝে হাসি ফুটেছে এমন বাম্মার ফলনে। এ দিকে কৃষকদের অভিযোগ এমন সুন্দর ফসল ফলানোর পরও কাপাসিয়া উপজেলা কৃষি অফিস থেকে কোন কর্মকর্তরা এ চরের কোন খোজখবর রাখেনা। এলাকার ওই অফিসের কোন কর্মকতাকে ও কেউ কোন দেখেনি।
[৯] চরের অনেক কৃষকের অভিযোগ করে বলেন, কৃষি অফিস থেকে কোন প্রকার সহযোগিতা আমরা পায়নি। ধাধার চরের সৌন্দর্যকে আরো বেশি সৌন্দর্যমন্ডিত ও সুশোভিত করেছে ধনে পাতার কচি পাতাও ফুল। ধাধার চরের অলংকার ধনে ফুল। এ বছর বেশি বৃষ্টি না হওয়ায় পোকার আক্রমণ ও কম।