এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হলে বিকল্প মূল্যায়নের চিন্তাভাবনা রয়েছে : ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান

বুধবার বিবিসি বাংলায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ একথা বলেন।

[৩] তিনি বলেন, সবগুলো বোর্ড পরীক্ষা নেয়ার সব প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে পাবলিক পরীক্ষায় সবগুলো বোর্ডের মধ্যে সমতা বিধানের প্রয়োজন রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর এসএসসির ক্ষেত্রে ৬০ কর্মদিবস এবং এইচএসসির ক্ষেত্রে ৮৪টি কর্মদিবস করে ক্লাস নেবার পর পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

[৪] তিনি আরও বলেন, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে যাতে পরীক্ষা নিতে পারি সেজন্য সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রণয়ন করা হয়েছে। আমরা শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করবো পরীক্ষা নেয়ার। কিন্তু করোনাভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে গেলে সেটা (পরীক্ষা গ্রহণ) যদি নাই পারি তাহলে বিকল্প ব্যবস্থা করতে হবে।

[৫] এর আগে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, সংক্রমণের হার পাঁচ শতাংশে না নামলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কথা ভাববে না সরকার। মহামারির কারণে ২০২০ সালের জেএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া কোন শ্রেণিতে বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। সব শিক্ষার্থীকে ‘অটোপাস’ দিয়ে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ করা হয়েছে।

[৬] পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের চেয়ারপার্সন ডা. শারমিন ইয়াসমিন বলেন, শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি কমানোর জন্য নানা ধরনের ব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কথা বিবেচনা করা দরকার সরকারের।
[১] টেস্ট মেজাজে খেলে দুই উইকেট হারিয়ে দলীয় অর্ধশত করেছে বাংলাদেশ ≣ অক্সিজেন মাস্ক লাগিয়ে গান শোনা সেই তরুণীর করোনায় মৃত্যু (ভিডিও) ≣ [১] ডিবির গাড়িকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা, আটক এক ইয়াবা পাচারকারী

[৭] তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের বয়স বিবেচনা করে তাদের ভ্যাকসিন দেয়ার মাধ্যমে ঝুঁকি কমানোসহ নানা ধরনের ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে। বাচ্চাদের বেলায় যদি কোভিড হয়েও থাকে, তাদের কোমরবিডিটি থাকলে ঝুঁকিটা বেশি থাকে। কিন্তু আরেকটু বেশি বয়স যাদের, ভ্যাকসিনের কাভারেজে ১২ বছরের বেশি বয়সের ছেলেমেয়েদের যদি নিয়ে আসা যায় তাহলে সংক্রমণ হলেও তাদের ঝুঁকি কম থাকবে।

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *