আমন ধানের ভরা মৌসুমেও চালের দাম বেশি

গত দুদিন থেকে দেশের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমছে। তাপমাত্রা কমতে কমতে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে নেমে এসেছে।আগামী দুদিনে আরও কমার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

রোববার আবহাওয়া চিত্রের সংক্ষিপ্তসারে বলা হয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।

রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকালের দিকে দেশের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। এ ছাড়া সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

আগামী দুদিনে তাপমাত্রা আরও কমবে। আর বর্ধিত পাঁচদিনের আবহাওয়ার অবস্থা সামান্য পরিবর্তন হবে।

রোববার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায়, ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে টেকনাফে, ৩১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যথাক্রমে ১৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও ২৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
[১] রাজশাহীতে প্রেমের ফাঁদে ফেলে জিম্মি চক্রের নারীসহ গ্রেপ্তার ৩ ≣ করোনায় ইবি শিক্ষকের মৃত্যু ≣ সিলেটে খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসার দাবিতে মশাল মিছিল

দেশের বেশ কয়েকটি এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রয়েছে।সেগুলো হলো- জায়গায় রাজারহাট, দিনাজপুর, সৈয়দপুর, ডিমলা, রংপুর, শ্রীমঙ্গল, নেত্রকোণা এবং ঈশ্বরদী।

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে তাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে ধরা হয়। আর তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মাঝারি এবং তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়।

আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক গণমাধ্যমকে জানান, চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যাচ্ছে তেঁতুলিয়ায়। উত্তর পশ্চিম/উত্তর দিক থেকে বইছে হাওয়া।সোমবার থেকে রাজশাহী, রংপুর, যশোর ও শ্রীমঙ্গল এলাকায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে। ধীরে ধীরে এর বিস্তার ঘটবে। চলতি সপ্তাহে বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা কমে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাবে। গত দুদিন থেকে দেশের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমছে। তাপমাত্রা কমতে কমতে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে নেমে এসেছে।আগামী দুদিনে আরও কমার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

রোববার আবহাওয়া চিত্রের সংক্ষিপ্তসারে বলা হয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।

রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকালের দিকে দেশের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। এ ছাড়া সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

আগামী দুদিনে তাপমাত্রা আরও কমবে। আর বর্ধিত পাঁচদিনের আবহাওয়ার অবস্থা সামান্য পরিবর্তন হবে।

রোববার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায়, ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে টেকনাফে, ৩১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যথাক্রমে ১৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও ২৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
[১] রাজশাহীতে প্রেমের ফাঁদে ফেলে জিম্মি চক্রের নারীসহ গ্রেপ্তার ৩ ≣ করোনায় ইবি শিক্ষকের মৃত্যু ≣ সিলেটে খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসার দাবিতে মশাল মিছিল

দেশের বেশ কয়েকটি এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রয়েছে।সেগুলো হলো- জায়গায় রাজারহাট, দিনাজপুর, সৈয়দপুর, ডিমলা, রংপুর, শ্রীমঙ্গল, নেত্রকোণা এবং ঈশ্বরদী।

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে তাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে ধরা হয়। আর তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মাঝারি এবং তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়।

আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক গণমাধ্যমকে জানান, চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যাচ্ছে তেঁতুলিয়ায়। উত্তর পশ্চিম/উত্তর দিক থেকে বইছে হাওয়া।সোমবার থেকে রাজশাহী, রংপুর, যশোর ও শ্রীমঙ্গল এলাকায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে। ধীরে ধীরে এর বিস্তার ঘটবে। চলতি সপ্তাহে বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা কমে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাবে।এখন আমন ধানের ভরা মৌসুম। দেশের অধিকাংশ জেলার মাঠ থেকে ধান কেটে ঘরে তোলায় ব্যস্ত কৃষকরা। নতুন ধান বাজারে ওঠার পরও খুচরা বাজারে সব ধরনের চালের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের সর্ববৃহ রাজধানীর মোহম্মদপুর কৃষি বাজারের চাউল ব্যাবসায়ি আল-মামুন বললে, ধানের দাম বেশি থাকার কারণে চালের বাজারে এই প্রভাব পড়ছে। ব্যবসায়িরা বলছেন, ডিজেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় বেড়েছে পরিবহন খরচ। চালের খুচরা ও পাইকারি বাজার ঘুরে কয়েকজন ব্যবসায়ী ও ক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চালের দাম বাড়তে শুরু করেছে ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ আঘাত হানার পর থেকে। ওই ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে দেশে ফসলহানির সংবাদ মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন অটো রাইস মিলের মালিকেরা

[৩] এ সময় চালের দাম কম থাকার কথা থাকলেও খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি চালের দাম বেড়ে গেছে ২ থেকে ৩ টাকা। ব্যবসায়ি মামুন বলেন,দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম চালের মোকাম কুষ্টিয়ায় চালের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় সারা দেশেই এর প্রভাব পড়েছে। বাজারে সব ধরনের চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় পাল্লা দিয়ে ধানের দামও বাড়ছে।

[৪] গত ১৫ দিনের ব্যবধানে ৫০ কেজি ওজনের বস্তাপ্রতি (মিনিকেট সেদ্ধ) চালে প্রথমে ১০০ টাকা পরে ১৫০ টাকা, গতকাল তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০০ টাকায়। পাইকারি বাজারে দাম বাড়ায় স্বাভাবিকভাবে এর প্রভাব পড়েছে খুচরা বাজারেও। ১৫ দিন আগে ৫০ কেজি ওজনের মিনিকেট চালের বস্তা বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৮০০ টাকা। রোববার বিক্রি হয়েছে দুই হাজার টাকায়। অর্থাৎ পাইকারি বাজারেই কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে চার টাকা।

[৫] খুচরা চাল ব্যবসায়ী দীপঙ্কর সাহা বলেন, মোকামেই চালের দাম বেশি। এ কারণে কেজিতে ৪-৫ টাকা বেড়েছে। এমনকি গুটিস্বর্ণা জাতের মোটা চালেরও দাম কেজিতে বেড়েছে ৪ টাকা। বাজারে এই চালের তেমন চাহিদা ছিল না। এদিকে দফায় দফায় চালের দাম বৃদ্ধির কারণে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস উঠেছে। ফার্মগেট হোটেল ব্যবসায়ি রহিম জালাল জানালেন আগে প্রতি প্লেট ভাত বিক্রি হতো ৫ টাকায় এখন বিক্রি করছি ১৫ টাকায় । কারণ সর্ম্পকে বলেন, যেমন কেনা তেমনি বিক্রি!

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *