অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রাজস্ব ঘাটতি ৯৩ কোটি টাকা

চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে সাতক্ষীরার ভোমরা শুল্ক স্টেশনে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩২১ কোটি ১৭ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বন্দরে আহরিত উল্লেখিত রাজস্বের ফলে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৯৩ কোটি টাকার বেশি। তবে ২০২০-২১ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে আহরিত রাজস্বের পরিমাণ ২০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা বেশি বলে জানান বন্দরসংশ্লিষ্টরা।

ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব শাখা থেকে জানা গেছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের (জুলাই-নভেম্বর) জন্য ভোমরা বন্দরে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৪১৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে গত পাঁচ মাসে বন্দরটি ব্যবহার করে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩২১ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে জুলাইয়ে ৪৪ কোটি ৫২ লাখ, আগস্টে ৫৭ কোটি ৬৩ লাখ, সেপ্টেম্বরে ৭৩ কোটি ৩০ লাখ, অক্টোবরে ৭১ কোটি ২৮ লাখ ও নভেম্বরে ৭৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। ফলে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ঘাটতি পড়েছে ৯৩ কোটি ২১ লাখ টাকা।

বন্দর সূত্র জানায়, ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম চার মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে ২০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা বেশি রাজস্ব আয় হয়েছে। গত অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রাজস্ব আয় হয়েছিল ৩০০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।

সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি নাসিম ফারুক মিঠু জানান, দেশের অন্যসব স্থলবন্দরের তুলনায় সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দর অনেক সম্ভাবনাময়। অথচ নানা সংকটের কারণে বন্দরটিতে রাজস্ব ঘাটতি পড়ছে। ব্যবসায়ীদের পণ্য আমদানিতে অনেক সহজ হয় ভোমরা বন্দর ব্যবহারে। কিন্তু এখানে ব্যবসায়ীরা সবধরনের পণ্য আমদানি করতে পারে না। পূর্ণাঙ্গ বন্দর হিসেবে সব পণ্য আমদানির অনুমতি দিলে সরকারের রাজস্ব আদায় অনেকাংশে বেড়ে যাবে, একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।

ভোমরা শুল্ক স্টেশনের দায়িত্ব থাকা কাস্টমসের বিভাগীয় সহকারী কমিশনার আমীর মামুন বণিক বার্তাকে জানান, কভিডের প্রভাবসহ অন্যান্য সংকটের কারণে গত পাঁচ মাসে ৯৩ কোটি টাকার ঘাটতি পড়েছে। তবে বর্তমানে ভোমরা বন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্য যা চলছে, তা যদি এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকে তাহলে ঘাটতি কমে যাবে। চলতি অর্থবছরের এখনো সাত মাস বাকি রয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামীতে কভিডের কারণে বন্দরের ব্যবসা-বাণিজ্যে যদি কোনো রকম বাধাগ্রস্ত না হয়, তবে ২০২১-২২ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। তাছাড়া গত অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রাজস্ব আয় বেশি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২১-২২ অর্থবছরে ভোমরা শুল্ক স্টেশনের জন্য ১ হাজার ১৩৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা গত অর্থবছরের তুলনায় ১৩৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা বেশি। গত ২০২০-২১ অর্থবছরে ভোমরা বন্দরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ১ হাজার ৪ কোটি ৩ লাখ টাকা।চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে সাতক্ষীরার ভোমরা শুল্ক স্টেশনে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩২১ কোটি ১৭ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বন্দরে আহরিত উল্লেখিত রাজস্বের ফলে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৯৩ কোটি টাকার বেশি। তবে ২০২০-২১ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে আহরিত রাজস্বের পরিমাণ ২০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা বেশি বলে জানান বন্দরসংশ্লিষ্টরা।

ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব শাখা থেকে জানা গেছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের (জুলাই-নভেম্বর) জন্য ভোমরা বন্দরে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৪১৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে গত পাঁচ মাসে বন্দরটি ব্যবহার করে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩২১ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে জুলাইয়ে ৪৪ কোটি ৫২ লাখ, আগস্টে ৫৭ কোটি ৬৩ লাখ, সেপ্টেম্বরে ৭৩ কোটি ৩০ লাখ, অক্টোবরে ৭১ কোটি ২৮ লাখ ও নভেম্বরে ৭৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। ফলে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ঘাটতি পড়েছে ৯৩ কোটি ২১ লাখ টাকা।

বন্দর সূত্র জানায়, ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম চার মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে ২০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা বেশি রাজস্ব আয় হয়েছে। গত অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রাজস্ব আয় হয়েছিল ৩০০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।

সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি নাসিম ফারুক মিঠু জানান, দেশের অন্যসব স্থলবন্দরের তুলনায় সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দর অনেক সম্ভাবনাময়। অথচ নানা সংকটের কারণে বন্দরটিতে রাজস্ব ঘাটতি পড়ছে। ব্যবসায়ীদের পণ্য আমদানিতে অনেক সহজ হয় ভোমরা বন্দর ব্যবহারে। কিন্তু এখানে ব্যবসায়ীরা সবধরনের পণ্য আমদানি করতে পারে না। পূর্ণাঙ্গ বন্দর হিসেবে সব পণ্য আমদানির অনুমতি দিলে সরকারের রাজস্ব আদায় অনেকাংশে বেড়ে যাবে, একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।

ভোমরা শুল্ক স্টেশনের দায়িত্ব থাকা কাস্টমসের বিভাগীয় সহকারী কমিশনার আমীর মামুন বণিক বার্তাকে জানান, কভিডের প্রভাবসহ অন্যান্য সংকটের কারণে গত পাঁচ মাসে ৯৩ কোটি টাকার ঘাটতি পড়েছে। তবে বর্তমানে ভোমরা বন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্য যা চলছে, তা যদি এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকে তাহলে ঘাটতি কমে যাবে। চলতি অর্থবছরের এখনো সাত মাস বাকি রয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামীতে কভিডের কারণে বন্দরের ব্যবসা-বাণিজ্যে যদি কোনো রকম বাধাগ্রস্ত না হয়, তবে ২০২১-২২ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। তাছাড়া গত অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রাজস্ব আয় বেশি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২১-২২ অর্থবছরে ভোমরা শুল্ক স্টেশনের জন্য ১ হাজার ১৩৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা গত অর্থবছরের তুলনায় ১৩৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা বেশি। গত ২০২০-২১ অর্থবছরে ভোমরা বন্দরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ১ হাজার ৪ কোটি ৩ লাখ টাকা।

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *